
যুদ্ধাপরাধী থেকে জংঙ্ঙ্গী আর জংঙ্ঙ্গী মাদক ব্যবসায়ী,
বাংলাদেশে যেমন মাদক দ্রব্য সেবক বেড়ে গেছে তেমনি সকল প্রকার খাদ্যে ভেজাল, মাছে ভেজাল, ফলে ভেজাল, ঔষধে ভেজাল, আরও আছে ভুয়া পুলিশ, ভুয়া র্যা ব, আর্মি, ভেজাল নাই কোথায় ? শিশু খাদ্যেও ভেজাল, ইদানিং দেখা যাচ্ছে ভেজাল স্বামী-স্ত্রী। ভেজাল নাই কোথায় ? আর এই সব ভেজালের মূল কারন কি আমাদর আইন প্রয়োগকারী সংস্থা খুঁজে বেড় করতে পেরেছে ? পারে নাই কারন আইন প্রয়োগেও ভেজাল, তাহলে আমরা সাধারন জনগন যাব কোথায় ?
আমারা বিভিন্ন সময় দেখেছি যে বিভিন্ন মাদ্রাসা থেকে প্রচুর গোলাবারুদ, বোমা আর এখন উদ্ধার হচ্ছে গ্রেনেড ! কি ভয়াবহ চিত্র, সর্ব প্রথম আমাদের জানতে হবে এই সব জংঙ্ঙ্গীদের অর্থের উৎস কি ? কোথা থেকে এদের অর্থ আসে ? পুলিশের বিভিন্ন সময়ের অভিযান বা গ্রেফতার কৃতদের সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায় যে নকল টাকা প্রস্তুত কারক কে? জংঙ্ঙ্গী, নকল ঔষধ প্রস্তুত কারক কে জংঙ্ঙ্গী, ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ধরা পরলো কে জংঙ্ঙ্গী, আর এই জংঙ্ঙ্গী কারা ? এদের পিছনে কে আছে ? এদের পিছনে আছে যুদ্ধাপরাধী, স্বাধীনতা বিরোধীরা, এদের মুল কাজ হচ্ছে ধর্মকে ব্যবহার করে সকল প্রকার অপকর্মের মাধ্যমে দেশ কে পচ্ছাদপদ করে নিজেরা অর্থ হাতিয়ে নিয়ে, সেই অর্থে তাদের সন্তানদেরকে বিদেশে রেখে পড়া লেখা করিয়ে আমেরিকান স্টাইলে মানুষ করে সে দেশে বসবাসের জন্য এই দেশের টাকায় সে দেশে বাড়ী ঘর করে আরামে জীবন যাপন করা।
এই জংঙ্ঙ্গীরা কি ভাবে আমাদের সমাজকে ধবংস করছে তা মনে হয় আর চোখে আঙ্গুল দিয়ে বলার অপেক্ষা রাখেনা, এরা প্রথমে টারগেট করেছে ধনী ব্যক্তিদের সন্তানদের যারা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ে, প্রথমে এদের করে ড্রাগ আসক্ত, তার পরে এদের ধর্মের কথা বলে নামায় সন্ত্রাসী কাজে, এদের কে বলা হয় তুমি বেহেস্তে গেলে পাবে আনা মরিয়ম নামের এক হুর যার এক ফোটা থু থু যদি এই পৃথিবীতে পরে তাহলে এই দুনিয়া হয়ে উঠবে সুগন্ধীময়, আর এই হুর পেতে হলে তোমাকে আখেরাতের কাজ করতে হবে, কি সেই আখেরাতের কাজ ? সেটা হল বড় হুজুররা যাকে নাস্তিক বলবে তাকে হত্যা করলে তুমি বেহেস্তের একটা সিঁড়ি পাবে এই ভাবে যত নাস্তিক হত্যা করতে পারবে ঠিক ততটা সিঁড়ি পাবে আর এই ভাবে হত্যা করতে করতে তুমি একদিন বেহেস্তের দরজায় পৌছে যাবে, তাদের অনেকে নামাজ দোয়া জানে না, কিন্ত হুজুর বললেন নামাজ বেহেস্তের চাবি, তোমাদের চাবি আল্লাহর রহমতে হুজুর ব্যাবস্থা করে দিবেন, কিন্ত বেহেস্ত পেতে হলে অনেক কাজ করতে হবে যেমন নাস্তিকদের হত্যা করতে হবে, নাস্তিক সরকারের বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করতে হবে এতে তুমি মৃত্যুর পরে পাবে বেহেস্ত আর দুনিয়াতে পাবে তোমার চাহিদা মত ইয়াবা ট্যাবলেট, আর আল্লাহর পথে যুদ্ধ করতে গেলে অনেক কিছু জায়েজ ,যেমন যুদ্ধে নারি ধর্ষন জায়েজ তেমনি ইসলাম ধর্ম কায়েম করতে তোমরা মা বাবাকে ও হত্যা করতে পারবে, এই হল জংঙ্ঙ্গী যুদ্ধাপরাধীদের কর্মকান্ড,
আমাদের সবাইকে সজাগ থাকতে হবে যে আপনার সন্তান কোথায় যায়, কখন যায় আর কখন আসে, কার সাথে মিশে, ইত্যাদি খোঁজ খবর অবশ্যই নিতে হবে। জংঙ্ঙ্গীদের মূল টারগেট হচ্ছে নিরিহ যুবকদের পথ ভ্রষ্ট করে এই দেশ কে ধবংস করা, স্বাধীনতাকে ধবংস করা, তাই এদের থেকে সর্বদা সজাগ থাকতে হবে।