

জনতা ব্যাংকের সিএসআর কার্যক্রম বন্ধ করার কারণ হিসেবে বারকাত সোমবার অর্থমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তদবির না রাখার একটি অভিযোগ করেছিলেন। এর প্রতিক্রিয়ায় মুহিত মঙ্গলবার বলেন, চেয়ারম্যান হিসেবে মেয়াদ বাড়ার সম্ভাবনা না দেখে এসব কথা বলছেন বারকাত।
মুহিতের কথার প্রতিক্রিয়ায় বুধবার এক অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতি, তদবিরের অভিযোগ তোলার পাশাপাশি তাকে ‘মিথ্যাবাদী’ও বলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বারকাত। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি বারকাত আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কিংবা আওয়ামী লীগের আদর্শের প্রতি মুহিতের কোনো আনুগত্য নেই। তিনি বিদেশি সংস্থাগুলোর পক্ষে থাকেন।
বারকাতের সব অভিযোগ বিরক্তির সঙ্গে উড়িয়ে দিয়ে অর্থমন্ত্রী মুহিত বলেন, “আমার সততা ও দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তোলার যোগ্যতা বারকাতের নেই। শুধু বারকাত কেন, এই দেশের কারো নেই। সে বলেছে, বলুক। তার রুচি অনুযায়ী সে বলেছে। আমি কেমন, আমার সততা ও দেশপ্রেম কেমন- তা দেশবাসী জানে। বারকাত কী বলল, না বলল- তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আমি তার কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে চাই না ।”